FACTS ABOUT খেলার খবর REVEALED

Facts About খেলার খবর Revealed

Facts About খেলার খবর Revealed

Blog Article

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এ অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রভাবশালী অন্যান্য যারা উপস্থিত হয়েছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন: যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন,ইলন মাস্ক, মার্ক জাকারবার্গ, জেফ বেজোস এবং লরেন সানচেজ।

সেই সাথে তার 'রিমেইন ইন মেক্সিকো' বা 'মেক্সিকোতেই থাকো' নীতি তিনি পুনরায় কার্যকর করার ঘোষণা দিয়েছেন। সীমান্ত এলাকায় আরো সৈনিক ও জনবল পাঠানো হবে বলেও তিনি ঘোষণা দিয়েছেন।

এছাড়া, ট্রাম্পের প্রচারণাকালে পেনসিলভেনিয়ায় একটি হত্যাচেষ্টার ঘটনা ঘটে, যা প্রচারণার একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে পরিগণিত হয়।[১১৭] নির্বাচনের প্রেক্ষাপট, প্রচারণার কৌশল এবং দুই প্রার্থীর বিতর্কিত ইস্যুগুলো নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়, যা মার্কিন রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন উত্তেজনা তৈরি করে।[১১৮]

..ভবিষ্যৎ আমাদের এবং আমাদের স্বর্ণযুগ সবে শুরু হয়েছে," বলেন ট্রাম্প।

‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেন’-কে তার প্রচারাভিযানের স্লোগান বানিয়ে সহজেই রিপাবলিকান পার্টির অন্যান্য সদস্যদের (যারা প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী খেলার খবর হতে bdjobs ওই দলের মনোনয়ন চেয়েছিলেন), পিছনে ফেলে দিয়ে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের মুখোমুখি হন।

ট্রাম্পের বাসস্থল। তার নেতৃত্বে ‘কমোডোর হোটেল’কে পুনর্নির্মাণ করে ‘গ্র্যান্ড হায়াত’-এ রূপান্তরিত করা হয়। এই bdjobs প্রকল্প তাকে পরিচিতি এনে দেয়।

ছবির ক্যাপশান, রিয়েলিটি শো ‘দ্য অ্যাপ্রেন্টিস’-এর স্রষ্টা হিসাবে তার পরিচিতি দর্শকদের মধ্যে বৃদ্ধি পায়।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে। দেশটির ৪৭তম প্রেসিডেন্ট বেছে নিতে ভোট দিচ্ছেন ভোটারেরা।

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে সদ্য বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ছাড়াও সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, জর্জ বুশ, বারাক ওবামা, ডেমোক্র্যাট নেতা হিলারি ক্লিনটন, সদ্য বিদায়ী ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিসসহ অনেক রাজনৈতিক নেতা উপস্থিত ছিলেন।

সাংবাদিক সম্মেলনে মি. ট্রাম্প জানান, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়ন চাইবেন তিনি। ‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেন’ ছিল তার নির্বাচনি প্রচারের মূল স্লোগান।

রানা প্লাজা ট্র্যাজেডি: গার্মেন্ট ব্যবসায় কী পরিবর্তন হয়েছে?

সভাপতি: ট্রাম্প প্লাজা অ্যাসোসিয়েটস্‌, এলএলসি

ট্রাম্প অনেক গণ্যমান্য সাংবাদিক,[৪৯] রাজনীতিবিদ[৫০] এবং মনোনয়নপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীদের[৫১] বক্তব্যের মাধ্যমে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেছেন। যারা ট্রাম্পকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেন কিংবা ট্রাম্প যাদের সাথে মতানৈক্যে পৌঁছাতে পারেন না, তাদের নিয়ে ট্রাম্পকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে বাগাড়ম্বরপূর্ণ টুইট করতে দেখা যায়।[৫২]

ইতিহাসের সাক্ষী: ১৯৪৭ সালে কীভাবে দু'ভাগ হয়েছিল কাশ্মীর

Report this page